বাজরীগার পাখির উৎপত্তিঃ
বর্তমানে বাজরীগার পাখি অনেক পরিচিত একটি পাখির নাম। বাজরীগার পাখিকে সর্বপ্রথম ১৭০০ শতাব্দীতে অস্টেলীয়াতে রেকর্ডভুক্ত করা হয়। তার কিছু দিনের মধ্যেই এই পাখি নিয়ে শুরু হয় অনেক আলাপ আলোচনা। মানুষ শুরু করতে থাকে এই পাখির উপর গবেষণা। এরই মধ্যে অস্টেলীয়ার লোকজন এই পাখির প্রতিপালন করতে সুরু করে।
এবং এরপর মানুষ আস্তে আস্তে বুঝতে পারে এবং জানতে পারে এই পাখির স্বভাব-চরিত্র, খাদ্যাভাস এবং ঘন ঘন ব্রীডিং করার কথা। বাজরীগারের সংখ্যাধিকের কারনে অস্টেলীয়ার সরকার আর এই পাখি পালনের উপর আর কোন বিধি নিষেধ রাখেনি।
সম্বভত রজেলা (Rosella) এবং নাইট প্যারাকিটকে (Night Parakeet) নাকি বাজরিগারের পূর্ব পুরুষ হিসেবে ধারনা করা হত। এদের আকার বাজরীগার আকারের চাইতে বড় থাকার কারনে নাকি তারা বেশী উরতে পারত না তাই নাকি তাদের অস্টেলীয়ার কিছু অঞ্চল অন্য কোথাও দেখা যেত না।
তবে সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য বলে বিবেচিত নাকি গ্রাস প্যারাকিট (Grass Parakeet) ও নাইট প্যারাকিটের (Night Parakeet) সম্পর্কিত কোন প্রজাতি।
তবে বর্তমানে ডিএনএ (DNA) পরীক্ষার মাধ্যমে নাকি গবেষকরা বলেছেন অস্টেলীয়ার লোরীকিট (Lorikeet) এবং আফ্রিকার ফিগ প্যারোটের (Fig Parrot) বাজরীগার খুব কাছাকাছি প্রজাতি।
উল্লেখিত যে লোরীকিট (Lorikeet) প্রজাতির পাখি আর ফিগ প্যারোট (Fig Parrot) হচ্ছে প্যারোট প্রজাতির পাখি। লোরীকিট গোত্রের সদস্য সংখ্যা অনেক এর মধ্যে কয়েকটি জনপ্রিয় মিউটেশন এর কাথা বলা যায়, যেমন রেইনবো লোরীকিট, স্ক্যালী ব্রেস্টে লোরীকিট, পারপাল ক্রাউন্ড লোরীকিট, মাস্কড লোরীকিট, ব্লু ক্রাউন্ড লোরীকিট, গোল্ডিজ লোরীকিট, ব্লু স্ট্রীকড লোরীকিট, লিট্টল লোরীকিট ইত্যাদি। কিন্তু ফিগ প্যারোট গোত্রের সদস্য সংখ্যা খুব বেশি নয়, মাত্র ৭টি প্রজাতি আছে। এর মধ্যে ডেস্মারেস্ট’স ফিগ প্যারোট সবচেয়ে বড়। এছাড়া সাব-স্পিসিজও আছে।
ধরা হয় বাজরীগারের বয়স পৃথিবীতে কমপক্ষে ২০ কোটি বছর। যদি সত্যি ২০ কোটি বছর আগে বাজরীগারের উৎপত্তি হয়ে থাকে তাহলে তখনকারার গোন্ডোয়ানাল্যান্ডের (Gondwanaland) অস্ট্রেলীয়া ও অফ্রিকার মাঝমাঝি কোন স্থানে লোরীকিট এবং ফিগ প্যারোটের মিলনে।
তথ্য এবং ছবি : সংগৃহীত
এবং এরপর মানুষ আস্তে আস্তে বুঝতে পারে এবং জানতে পারে এই পাখির স্বভাব-চরিত্র, খাদ্যাভাস এবং ঘন ঘন ব্রীডিং করার কথা। বাজরীগারের সংখ্যাধিকের কারনে অস্টেলীয়ার সরকার আর এই পাখি পালনের উপর আর কোন বিধি নিষেধ রাখেনি।
সম্বভত রজেলা (Rosella) এবং নাইট প্যারাকিটকে (Night Parakeet) নাকি বাজরিগারের পূর্ব পুরুষ হিসেবে ধারনা করা হত। এদের আকার বাজরীগার আকারের চাইতে বড় থাকার কারনে নাকি তারা বেশী উরতে পারত না তাই নাকি তাদের অস্টেলীয়ার কিছু অঞ্চল অন্য কোথাও দেখা যেত না।
তবে সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য বলে বিবেচিত নাকি গ্রাস প্যারাকিট (Grass Parakeet) ও নাইট প্যারাকিটের (Night Parakeet) সম্পর্কিত কোন প্রজাতি।
তবে বর্তমানে ডিএনএ (DNA) পরীক্ষার মাধ্যমে নাকি গবেষকরা বলেছেন অস্টেলীয়ার লোরীকিট (Lorikeet) এবং আফ্রিকার ফিগ প্যারোটের (Fig Parrot) বাজরীগার খুব কাছাকাছি প্রজাতি।
উল্লেখিত যে লোরীকিট (Lorikeet) প্রজাতির পাখি আর ফিগ প্যারোট (Fig Parrot) হচ্ছে প্যারোট প্রজাতির পাখি। লোরীকিট গোত্রের সদস্য সংখ্যা অনেক এর মধ্যে কয়েকটি জনপ্রিয় মিউটেশন এর কাথা বলা যায়, যেমন রেইনবো লোরীকিট, স্ক্যালী ব্রেস্টে লোরীকিট, পারপাল ক্রাউন্ড লোরীকিট, মাস্কড লোরীকিট, ব্লু ক্রাউন্ড লোরীকিট, গোল্ডিজ লোরীকিট, ব্লু স্ট্রীকড লোরীকিট, লিট্টল লোরীকিট ইত্যাদি। কিন্তু ফিগ প্যারোট গোত্রের সদস্য সংখ্যা খুব বেশি নয়, মাত্র ৭টি প্রজাতি আছে। এর মধ্যে ডেস্মারেস্ট’স ফিগ প্যারোট সবচেয়ে বড়। এছাড়া সাব-স্পিসিজও আছে।
ধরা হয় বাজরীগারের বয়স পৃথিবীতে কমপক্ষে ২০ কোটি বছর। যদি সত্যি ২০ কোটি বছর আগে বাজরীগারের উৎপত্তি হয়ে থাকে তাহলে তখনকারার গোন্ডোয়ানাল্যান্ডের (Gondwanaland) অস্ট্রেলীয়া ও অফ্রিকার মাঝমাঝি কোন স্থানে লোরীকিট এবং ফিগ প্যারোটের মিলনে।
তথ্য এবং ছবি : সংগৃহীত
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।